

মহিবউল্লাহ কিরন, বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃ
বরগুনা জেলার সকল সড়ক ও মহাসড়কে পৌরসভার নামে বিভিন্ন যানবাহনের কাছ থেকে টোল (চাঁদা) আদায় বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার ২১/৪/২৫এপ্রিল বরগুনার দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ এ আদেশ দেন।
জানা যায়, বরগুনা জেলার বেতাগী পৌরসভা এলাকার সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের কাছ থেকে টোল আদায়ের জন্য বেতাগী পৌরসভার প্রশাসক (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) জনৈক মো. খোকন হাওলাদারকে বাংলা ১৪৩২ সনের জন্য পৌর টেম্পোস্ট্যান্ড ইজারা দেন। কিন্তু সেখানে জোরপূর্বক অন্য কয়েকজন ব্যক্তি টোল আদায় করছেন দাবি করে ইজারাদার মো: খোকন হাওলাদার বরগুনার দ্রুত বিচার আদালতে একটি মামলা করেন। শুনানিকালে আদালতের কাছে প্রতীয়মান হয় যে, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে টোল আদায়ের নামে রাস্তা থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। বিষয়টি আদালত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেন এবং কোন আইন বা কর্তৃত্ববলে পৌর প্রশাসক (উপজেলা নির্বাহী অফিসার) কর্তৃক এরূপ টোল (চাঁদা) আদায়ের জন্য টেম্পোস্ট্যান্ড ইজারা দেয়া হয়েছে তা জানাতে নির্দেশ দেয়া হয়।
আদালত আদেশে উল্লেখ করেন, বিভিন্ন সময় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদেও দেখা গেছে যে হাইকোর্ট বিভাগের আদেশের পরও বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় পৌরসভার টোলের নামে টার্মিনাল ছাড়াও সড়ক ও মহাসড়ক থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।
এ মামলার কাগজপত্র পর্যালোচনায়ও বেতাগী পৌরসভার নামে অবৈধ টোল (চাঁদা) আদায়ের তথ্য পাওয়া যায়। হাইকোর্ট বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনার পরও তা লঙ্ঘন করে সড়ক থেকে টোল আদায়ের ইজারা দেয়ায় কেন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার দায়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপ্রিম কোর্টের নজরে আনা হবে না, সে মর্মে কারণ দর্শানোর জন্য প্রশাসক, বেতাগী পৌরসভাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
একইসঙ্গে বরগুনা জেলাধীন আর কোনো সড়ক ও মহাসড়ক থেকে এ ধরনের টোল (চাঁদা) আদায় করা হয় কি না, সে মর্মে আদালতকে লিখিতভাবে অবগত করার জন্য সব পৌরসভার প্রশাসক ও অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
এ ছাড়া বরগুনা জেলার সকল পৌরসভাকে টোল আদায় বন্ধে পুনরায় নির্দেশনা প্রদান এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক আদালতকে অবগত করার জন্য উপপরিচালক, স্থানীয় সরকার বিভাগ, বরগুনাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগেও সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ টার্মিনাল ছাড়া সব সড়ক ও মহাসড়ক থেকে টোলের নামে চাঁদা আদায় বন্ধের নির্দেশনা দেন। বরগুনা জেলার সকল সড়ক ও মহাসড়কে পৌরসভার নামে বিভিন্ন যানবাহনের কাছ থেকে টোল (চাঁদা) আদায় বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার ২১/৪/২৫এপ্রিল বরগুনার দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ এ আদেশ দেন।
জানা যায়, বরগুনা জেলার বেতাগী পৌরসভা এলাকার সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের কাছ থেকে টোল আদায়ের জন্য বেতাগী পৌরসভার প্রশাসক (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) জনৈক মো. খোকন হাওলাদারকে বাংলা ১৪৩২ সনের জন্য পৌর টেম্পোস্ট্যান্ড ইজারা দেন।
কিন্তু সেখানে জোরপূর্বক অন্য কয়েকজন ব্যক্তি টোল আদায় করছেন দাবি করে ইজারাদার মো: খোকন হাওলাদার বরগুনার দ্রুত বিচার আদালতে একটি মামলা করেন।
শুনানিকালে আদালতের কাছে প্রতীয়মান হয় যে, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে টোল আদায়ের নামে রাস্তা থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। বিষয়টি আদালত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেন এবং কোন আইন বা কর্তৃত্ববলে পৌর প্রশাসক (উপজেলা নির্বাহী অফিসার) কর্তৃক এরূপ টোল (চাঁদা) আদায়ের জন্য টেম্পোস্ট্যান্ড ইজারা দেয়া হয়েছে তা জানাতে নির্দেশ দেয়া হয়।
আদালত আদেশে উল্লেখ করেন, বিভিন্ন সময় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদেও দেখা গেছে যে হাইকোর্ট বিভাগের আদেশের পরও বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় পৌরসভার টোলের নামে টার্মিনাল ছাড়াও সড়ক ও মহাসড়ক থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।
এ মামলার কাগজপত্র পর্যালোচনায়ও বেতাগী পৌরসভার নামে অবৈধ টোল (চাঁদা) আদায়ের তথ্য পাওয়া যায়। হাইকোর্ট বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনার পরও তা লঙ্ঘন করে সড়ক থেকে টোল আদায়ের ইজারা দেয়ায় কেন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার দায়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপ্রিম কোর্টের নজরে আনা হবে না, সে মর্মে কারণ দর্শানোর জন্য প্রশাসক, বেতাগী পৌরসভাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
একইসঙ্গে বরগুনা জেলাধীন আর কোনো সড়ক ও মহাসড়ক থেকে এ ধরনের টোল (চাঁদা) আদায় করা হয় কি না, সে মর্মে আদালতকে লিখিতভাবে অবগত করার জন্য সব পৌরসভার প্রশাসক ও অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
এ ছাড়া বরগুনা জেলার সকল পৌরসভাকে টোল আদায় বন্ধে পুনরায় নির্দেশনা প্রদান এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক আদালতকে অবগত করার জন্য উপপরিচালক, স্থানীয় সরকার বিভাগ, বরগুনাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগেও সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ টার্মিনাল ছাড়া সব সড়ক ও মহাসড়ক থেকে টোলের নামে চাঁদা আদায় বন্ধের নির্দেশনা দেন।